শুধু ইন্টারনেট ব্যবহারকারী শিশু-কিশোরই নয়, এ প্রকল্পের আওতায় চার লাখ বাবা-মা, শিক্ষকসহ সংশ্লিষ্টদেরও প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ইউনিসেফের ডেপুটি রিপ্রেজেন্টেটিভ ডারা জনস্টন, গ্রামীণফোন লিমিটেডের চিফ কর্পোরেট অ্যাফেয়ার্স অফিসার ওলে বিয়র্ন, টেলিনর গ্রুপের ভাইস প্রেসিডেন্ট মণীষা ডগরা।
ডারা জনস্টন জানান, বাংলাদেশের প্রতিটি শিশু সব ধরনের সহিংসতা, নিগ্রহ ও অপব্যবহার থেকে মুক্ত থাকে তা নিশ্চিত করতে ইউনিসেফ কাজ করছে।
তিনি আরও জানান, বিশ্বে ইন্টারনেটের এক তৃতীয়াংশ ব্যবহারকারী শিশু। ২০১৮ সালের পরিসংখ্যান অনুযায়ী বাংলাদেশের ৪৮% শিশুর ইন্টারনেটের সুরক্ষা সম্পর্কে ধারণা নেই।তিনি আরও জানান, বিশ্বে ইন্টারনেটের এক তৃতীয়াংশ ব্যবহারকারী শিশু। ২০১৮ সালের পরিসংখ্যান অনুযায়ী বাংলাদেশের ৪৮% শিশুর ইন্টারনেটের সুরক্ষা সম্পর্কে ধারণা নেই।
ইন্টারনেটের মাধ্যমে শিশুর অধিকার নিশ্চিত, সুশিক্ষার ব্যবস্থাসহ অন্যান্য কাজ করা সম্ভব বলে মনে করেন তিনি।
অথ্য যুগে চলছে উল্লেখ করে ওলে বিয়র্ন বলেন, “তাই সব বয়সী মানুষের, বিশেষ করে শিশুদের ক্ষেত্রে অনলাইন নিরাপত্তা কীভাবে আমাদের সমাজকে প্রভাবিত করে তা বিশ্বব্যাপী চিন্তার বিষয়। ”
নিরাপদ ইন্টারনেট নিয়ে সচেতনতা সৃষ্টির লক্ষ্য নিয়ে ২০১৮ সাল থেকে ‘বি স্মার্ট, ইউজ হার্ট’ প্রকল্প নিয়ে কাজ করে ইউনিসেফ, টেলিনর গ্রুপ ও গ্রামীণফোন।
আজমল তানজীম সাকির (১৫), রুসাফা শারমিনদ্ শানহা (১৫), বিল্লাল হোসেন (১৫), জুবায়ের হাসান (১৭), ঢাকা